পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

hhhhhhhhhhhhhh

আজ গোয়া, কাল মেঘালয় পরশু ত্রিপুরা, এই ভাবে কংগ্রেসকে দুর্বল করে কি বিজেপিকে সামনের লোকসভায় পরাজিত করা সম্ভব? কিন্তু তৃণমূল তাহলে কি উদ্দেশ্যে এই কাজটা করছে? নিন্দুকেরা প্রশ্ন করছেন, কে বা কারা কি উদ্দেশ্যে এই ঘোড়া কিনতে টাকা দিচ্ছেন? কোনও লড়াই ছাড়া, কেন তৃণমূল এই প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে জাতীয় রাজনীতিতে প্রধান বিরোধী মুখ হয়ে উঠতে চাইছে?

Read more


এই মুহুর্তে খুবই প্রয়োজন ছিল ভারতীয় পরিস্থিতিতে গ্রিসের 'সাইরিজা'-র মত একটি বৃহৎ বামমঞ্চ। যা গোটা দেশের মানুষের মধ্যে উদ্দীপনা তৈরি করতে পারত। ফ্যাসিবিরোধী সংগ্রামে শ্রমিক কৃষকের কন্ঠস্বরকে জোরালো করতে পারত। এক বিপুল গণ-আন্দোলন সৃষ্টি করে বিরোধী বুর্জোয়া শক্তির নড়বড়ে শিঁরদাঁড়ায় আঘাত করে তাকে সোজা করতে পারত। নয়া-উদারবাদকে প্রত্যাখ্যান করে ফ্যাসিবাদী প্রকল্পের এক বিকল্প জবাব দিতে পারত।

Read more


হিন্দু জাতীয়তাবাদের বিপরীতে বিবেকানন্দ বিশ্বের জাতি ও ধর্মের ক্ষেত্রে বেদান্তিক দৃষ্টিভঙ্গী প্রচার করেছিলেন। তাঁর দৃষ্টিভঙ্গী ছিল আন্তর্জাতিকতাবাদী ও ধর্মীয় বহুত্ববাদী। তিনি অন্ধ স্বদেশভক্তির বিরোধী ছিলেন। তিনি তাঁর শিষ্য আলাসিঙ্গা পেরুমলকে লিখেছিলেন, সেপ্টেম্বর ১৮৯৫-এ, “আমার ক্ষেত্রে, মনে রাখবে, আমি কারুর কাছে বাঁধা নেই। আমি আমার জীবনের লক্ষ্য জানি, এবং আমার কোনো অন্ধ স্বদেশভক্তি নেই; আমি যতটা ভারতের ততটাই বিশ্বের, এটাতে কোনো বাড়াবাড়ি নেই"। আজকের ভারত সেবাশ্রমের সাধুরা কি এই কথা মেনে চলেন?

Read more


হকার উচ্ছেদের বা নিয়ন্ত্রণের পেছনে যে যুক্তি সেটি বৈধতার যুক্তি ও নাগরিক নিয়মের যুক্তি। পথ তো পথচারীদের জন্য সেখানে কেউ জিনিষ বিক্রি করবেন কেন? কথাটা মোটেই ফেলে দেওয়ার মত নয়। সত্যিই তো পথ জোড়া ডালা নিয়ে বসলে পথিকদের হাটতে অসুবিধা হওয়ারই তো কথা। এর পরের যুক্তি সৌন্দর্যায়নের, হকারি অসুন্দর। যেমন, মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন সুন্দর নিউ টাউনে হকারদের ঝুপড়ি দেখতে মোটে ভালো লাগে না। এই দুই যুক্তির সাথে আসলে মিলে মিশে আছে বৈধতার যুক্তি। কেন কেউ অনুমতি ছাড়া কোনও জায়গায় ডালা নিয়ে বসেই যাবেন? সেটা তো অবৈধ।

Read more